Homeরাজ্যউত্তরবঙ্গরাজ্যে ভোট অষ্টমী; বিশেষ নজর অনুব্রতের গড়ে, ভোট গ্রহণ শীতলকুচিতেও

রাজ্যে ভোট অষ্টমী; বিশেষ নজর অনুব্রতের গড়ে, ভোট গ্রহণ শীতলকুচিতেও

নিউজ ডেস্ক: ২৯ এপ্রিল অর্থাৎ আগামীকাল রাজ্যে অষ্টম তথা শেষ দফার নির্বাচন। ৩৫ আসনে ভোটগ্রহণ হবে এই দফায় । এর মধ্যে রয়েছে মালদার ৬টি, মুর্শিদাবাদের ১১টি, কলকাতার ৭টি ও বীরভূমের ১১টি আসন।

কলকাতার চৌরঙ্গি, এন্টালি, বেলেঘাটা, জোড়াসাঁকো, শ্যামপুকুর, মানিকতলা, কাশীপুর-বেলগাছিয়া- এই ৭ কেন্দ্রে ভোট হবে।

এই জেলার মানিকচক, মালদা, ইংলিশবাজার, মোথাবাড়ি, সুজাপুর ও বৈষ্ণবনগর কেন্দ্রে কাল ভোট।

এই জেলার ২২ আসনের মধ্যে কাল খড়গ্রাম, বড়ঞাঁ, কান্দি, ভরতপুর, রেজিনগর, বেলডাঙা, বহরমপুর, হরিহরপাড়া, নওদা, ডোমকল, জলঙ্গি – এই ১১ আসনে ভোট।

বীরভূম জেলায় এক দফাতেই ভোট হচ্ছে। মোট আসন ১১টি।

নির্বাচন কমিশন সূত্রে খবর, বীরভূম জেলায় ২২৪ কোম্পানি, মালদায় ১১০ কোম্পানি, মুর্শিদাবাদে ২১২ কোম্পানি ও কলকাতা উত্তরে ৯৫ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন থাকবে।

চৌরঙ্গী আসনে তৃণমূল প্রার্থী নয়না বন্দ্যোপাধ্যায়। এই কেন্দ্রে কংগ্রেস প্রার্থী সন্তোষ পাঠক। এন্টালি আসনে তৃণমূল প্রার্থী স্বর্ণকমল সাহা। বেলেঘাটায় তৃণমূলের বিদায়ী বিধায়ক পরেশ পালের লড়াই বিজেপির কাশীনাথ বিশ্বাসের সঙ্গে। এই কেন্দ্রে সংযুক্ত মোর্চার প্রার্থী রাজীব বিশ্বাস।জোড়াসাঁকো কেন্দ্রে বিজেপি প্রার্থী মীনাদেবী পুরোহিত। তাঁর সঙ্গে লড়াই তৃণমূল প্রার্থী বিবেক গুপ্তর।শ্যামপুকুরে ভাগ্য নির্ধারন হবে তৃণমূলের বিদায়ী বিধায়ক শশী পাঁজার।মানিকতলায় এবারের লড়াই তৃণমূলের হেভিওয়েট তথা রাজ্যের মন্ত্রী সাধন পাণ্ডের সঙ্গে বিজেপি প্রার্থী প্রাক্তন ফুটবলার কল্যাণ চৌবের। কাশীপুর-বেলগাছিয়া আসনে তৃণমূল প্রার্থী অতীন ঘোষ। তাঁর প্রতিপক্ষ বিজেপি প্রার্থী শিবাজী সিংহরায়।বোলপুরে তৃণমূল প্রার্থী রাজ্যের মন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিনহা। বিজেপি প্রার্থী হিসেবে রয়েছেন অনির্বাণ গঙ্গোপাধ্যায়।ময়ূরেশ্বরে বিজেপি প্রার্থী বীরভূমে দলের প্রাক্তন জেলা সভাপতি শ্যামাপদ মণ্ডল। তাঁর প্রতিপক্ষ তৃণমূলের অভিজিৎ রায়।
ডোমকলে নজর থাকবে সিপিএম প্রার্থী তথা গত নয়বারের বিধায়ক আনিসুর রহমানের দিকে।

পাশাপাশি এই পর্বে শীতলকুচি কেন্দ্রেও ভোটগ্রহন হবে। কোচবিহার জেলার মাথাভাঙ্গায় শীতলকুচি বিধানসভা কেন্দ্রের জোরপাটকি গ্রাম পঞ্চায়েতের আমতলী এলাকায় ৫/ ১২৬ নম্বর বুথে চতুর্থ দফা ভোটের দিন কেন্দ্রীয় বাহিনীর গুলিতে ৪ জনের মৃত্যু হয় এবং আরও একজন নতুন ভোটারও গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যায়। সেই সময় ঐ কেন্দ্রে স্থগিত হয়ে যায় ভোটগ্রহণ। তাই বঙ্গে শেষ দফা নির্বাচনের দিন ঐ বুথে পুনঃ নির্বাচনের ঘোষণা দেয় কমিশন।

RELATED ARTICLES

Most Popular