Homeএখন খবরদলীয় কর্মীদের ফেসবুকেই তুলোধুনো মানসকে, গোষ্টি বাজি টিকিয়ে রাখার অভিযোগ সবংয়ে

দলীয় কর্মীদের ফেসবুকেই তুলোধুনো মানসকে, গোষ্টি বাজি টিকিয়ে রাখার অভিযোগ সবংয়ে

এরকমই পোষ্ট হয়েছে 

   নিজস্ব সংবাদদাতা: ” অনেক আশা নিয়ে তৃণমূলে এসেছিলাম তৃনমূল কংগ্রেসে। কিন্তু এখানকার ব্লক নেতৃত্ব কোনও কর্মসুচীই নেয়না। আমি কি করব? আমি দিল্লি , কলকাতার কর্মসূচি ফেলে এখানে ছুটে এসেছি । এখানে একটা সংগঠন পেয়েছি তাই কর্মসূচীতে অংশ নিয়েছি। আমি ধন্যবাদ জানাবো আবু কালাম বক্সকে । আমাকে ডাকার জন্য। কেউ বলবেন, যুবদের মিটিংয়ে বুড়ারা যাবে কেন ? আমি বলব যুবদের মিটিংয়ে বুড়ারা যাক, বুড়াদের মিটিংয়ে যুবরা। …”  শনিবার সবং স্কুল মাঠে এন.আর.সি আর সংশোধিত নাগরিক আইন বিরোধী সভা করতে গিয়ে এই ভাবেই নিজেরই দলের ব্লক নেতৃত্বকে সমালোচনা করেছিলেন রাজ্যসভার সাংসদ মানস ভূঁইয়া। আর তার পরেই দলীয় কর্মীদের ফেসবুকের নিশানা হয়েছেন মানস। সবংয়ে গোষ্টি দ্বন্দ্ব জিইয়ে রাখা আর দুর্নীতিতে মদত দেওয়ার প্রকাশ্য অভিযোগ তুলে ফেসবুকে তুলোধুনো করা চলেছে সাংসদকে।


(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
দলেরই এক যুব কর্মী সেক মুন্না আলি ফেসবুকে লিখছেন, ” মানস ভুঁইয়া সিপিএম এর সাথে কিছু তৃণমূল কংগ্রেসের নেতাদের যোগাযোগ রয়েছে। আর এটাই তার প্রমান , উনি যত বার বিধায়ক ছিলেন ততবারই  সবংয়ের  পঞ্চায়েত সমিতি সিপিএম এর দখলে ছিল , সব গ্রাম পঞ্চায়েত সিপিএম এর দখলে ছিল,আর আজকের দিনে দাঁড়িয়ে এই মানস ভুঁইয়ার লোক সবং পঞ্চায়েত সমিতির কৃষি কর্মাধ্যক্ষ তরুণ মিশ্র দুবরাজ পুর গ্রামে ৩৫০ জন কট্টরপন্থী  সিপিএমের লোককে বুলবুলের ক্ষতি পূরণে টাকা স্পেশাল কোটা থেকে  দিয়েছে, ছি ছি, এই নাটক করে সবং এর মানুষ কে আর বোকা বানানো যাবে না।”


(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
মুন্না পোষ্ট করেছেন, ” জননেত্রীর নির্দেশকে অবজ্ঞা করে যুব সংগঠনের নামে গোষ্ঠীবাজী করার যে অভিযোগ আমরা করতাম তা মিথ্যা নয়। বহু পরিশ্রম করে বহু টাকা খরচ করে মাংস ভাত খাইয়ে পাশের ব্লকগুলি থেকে লোক এনেও মাঠ ও রাস্তা মিলে ৩০০০ লোকের জমায়েত হলো না।”


(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
মুন্না পোষ্ট করেছেন, ”আচ্ছা দিদি যখন বললো আপনি রাজ্যসভাটা দেখুন তাহলে , আমি বুঝতে পারছি না সবংয়ে  কেন ?আর একজন সাংসদের মুখে গোষ্ঠী রাজনীতির ভাষণ , ব্লক সভাপতি জানে কখন মিটিং ডাকতে হয় , আর জেনে রাখুন তৃণমূল কংগ্রেসের ব্লকের এই লিডার গুলো না থাকলে আপনার স্ত্রী বিধায়ক হয়ে বিধান সভায় যেতে পারতো না , কাজ ফুরিয়ে গেলে মানুষ কে ভুলে যান  এটা আপনার পরিচয় সবংয়ের বুকে।” 

RELATED ARTICLES

Most Popular