ডলফিন দেখতে উপচে পড়া ভিড় |
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
বাসুদেব বেড়িয়া গ্রামপঞ্চায়েতের উদবাদলের খালে । আর একদিন গড়িয়ে কানাকানি হয়ে সেই খবর ছড়িয়ে পড়তেই আরও হাজার হাজার মানু্ষের ভিড় জমতে শুরু করে। মানু্ষের এই প্রচণ্ড ভিড় ডলফিনটিকে বিরক্ত করতে পারে এই আশংকায় পুলিশ এবং বনদপ্তর মাইকিং করে মানুষকে চিৎকার চেঁচামেচি করতে না জানায়। শুক্রবার দুপুরে জোয়ার আসার অপেক্ষায় ছিল বনদপ্তর। জোয়ার আসতেই ভুটভুটি নিয়ে বনদপ্তর খালে নেমে পড়ল ডলফিনকে ঘরে ফেরাতে।
যেমন দেখতে এই ডলফিন , চলছে বনদপ্তরের ড্রাইভ, খালে দেখা মিলল ডলফিনের |
পুর্ব মেদিনীপুরের বাজকুল বনবিভাগের রেঞ্জ আধিকারিক বাণীব্রত সামন্ত জানান কালিনগরের মুখেই এই খাল রসুলপুর নদীতে যুক্ত হয়েছে সেই খান পর্যন্ত এই ডলফিনকে আমরা পৌঁছে দিতে। এরপর সে হলদি অথবা হুগলি নদিতে গিয়ে তার নিজের বিচরন ভূমি খুঁজে পাবে।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
বনদপ্তর সুত্রে জানা গেছে এই গাঞ্জেটিক ডলফিন গঙ্গা ব্রহ্মপুত্র মেঘনা আর সিন্ধু নদের একমাত্র ডলফিন যারা স্বচ্ছ জলে বাস করে। বর্তমানে সেচখাল খনন , বাঁধ নির্মাণ , মৎস্য শিকার ইত্যাদির কারনে বিপন্ন হয়ে পড়েছে এরা।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
সামন্ত জানিয়েছেন, যে তের কিলোমিটার সেচখালের মধ্যে ডলফিনটা অন্তত ৪৮ঘন্টা ছিল। আমাদের একটাই ভয় ছিল যে এই খালের মধ্যে থাকা শতশত মৎস্যশিকারের ফাঁদে পড়ে গিয়ে তার কোনও না ক্ষতি হয়ে যায়।