(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
টোকিওতে এই হ্যাকিং চ্যালেঞ্জ অনুষ্ঠিত হয়েছিল। প্রথমেই সনি স্মার্ট টিভিতে হানা বসিয়ে সেই ডিভাইসের নিয়ন্ত্রণ নেয় হ্যাকাররা। এর ফলে মোট ১৫ হাজার মার্কিন ডলার পকেটে আসে।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
এর পরে আমাজন ইকো শো ৫ ডিভাইসে হানা দেয় হ্যাকাররা। আমাজনের স্মার্ট স্পিকার হ্যাক করে প্রায় ৬০,০০০ মার্কিন ডলার পকেটে আসে হ্যাকারদের।
এর পরে দুটি স্যামসাং ডিভাইসে হানা দেওয়া হয়। এই ডিভাইস দুটি হল স্যামসাং গ্যালাক্সি এস১০ আর স্যামসাং কিউ৬০ স্মার্ট টিভি। এই দুই ডিভাইস থেকে ৪৫,০০০ মার্কিন ডলার জিতে নেয় তারা।
সব শেষে শাওমি মি ৯ ফোন হ্যাক শুরু হয়। শাওমির এই ফোন হ্যাক করে ২০,০০০ মার্কিন ডলার পকেটে আসে।
আমাত কামা ও রিচার্ড ঝু নামের দুই হ্যাকার একসাথে এই হ্যাকিং চালিয়েছে। ২০০৭ সাল থেকে প্রতি বছর এই হ্যাকিং প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। বছরে একবার এই প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। যে সব প্রতিযোগী সফলভাবে হ্যাকিং করতে পারেন সেই প্রতিযোগীদের জন্য থাকে আকর্ষণীয় পুরষ্কার।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
প্রায় সব টেক কোম্পানিগুলি নিজেদের সার্ভারে ভুল ত্রুটি ধরিয়ে দেওয়ার জন্য বড় টাকা পুরস্কার দেয়। মাইক্রোসফট, অ্যাপেল, আমাজন সহ সব তাবড় টেক কোম্পানিগুলি ভুল ধরিয়ে দিলে বড় টাকা পুরস্কার দিয়ে থাকে। বিশ্বব্যাপী হ্যাকাররা বড় কোম্পানির টেক সমস্যার সমাধান করে বিপুল টাকা রোজগার করে থাকেন।