চলছে পরীক্ষা, উপস্থিত স্বয়ং জেলা মূখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক |
নিজস্ব সংবাদদাতা:উরস উৎসবে যোগ দিতে বাংলাদেশ থেকে আসা তীর্থযাত্রীদের মধ্যেও করোনাভাইরাস নিয়ে সতর্কতা নজরে পড়ল পশ্চিম মেদিনীপুর স্বাস্থ্য দপ্তরের। এদিন মেদিনীপুর স্টেশনে নামার পর অনেক বাংলাদেশের নাগরিককেই দেখা গেল নাক-মুখ ঢেকে রেখেছেন ‘মাস্ক’-এ। একই রকম ভাবে বাড়তি সতর্কতা নেওয়া হয়েছে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকেও। প্রত্যেক তীর্থযাত্রীর জন্যই স্টেশনে স্বাস্থ্য পরীক্ষার ব্যবস্থা করা হয়। তীর্থযাত্রীদের হাতে তুলে দেওয়া হয় করোনাভাইরাসের তথ্য সম্বলিত লিফলেট।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
মেদিনীপুর শহরের মিয়াঁবাজারে মওলা পাক জোড়া মসজিদের ১১৯তম উরস উৎসবে যোগ দিতে সোমবার সকালে মেদিনীপুর শহরে পৌঁছেছে বাংলাদেশ থেকে আসা বিশেষ ট্রেন। এই ট্রেনে ছিলেন ২৩১৯ জন তীর্থযাত্রী। আগত তীর্থযাত্রীদের মধ্যে ১২২০ জন পুরুষ, ৯৯৩ জন মহিলা ও ১০৬ জন শিশু রয়েছে।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
কাল অর্থাৎ ১৮ ফেব্রুয়ারি এই ট্রেনটি ফের বাংলাদেশের উদ্দেশে রওনা হবে। বাংলাদেশ থেকে আগত তীর্থযাত্রীদের অভ্যর্থনা জানাতে মেদিনীপুর স্টেশনে উপস্থিত ছিলেন মেদিনীপুরের পুর প্রশাসক তথা মহকুমাশাসক দীননারায়ণ ঘোষ, জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক গিরিশচন্দ্র বেরা ও জেলা প্রশাসনের বেশ কয়েকজন আধিকারিক।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
স্বাস্থ্য আধিকারিক জানান, বাংলাদেশ থেকে যে তীর্থযাত্রী এসেছেন তাঁদের কেউ গত ১৪দিনের মধ্যে চিন, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, হংকং, সিঙ্গাপুর ইত্যাদি দক্ষিনপূর্ব এশিয়ার দেশগুলি বা সেখান থেকে আসা কোনও নাগরিকের সংস্পর্শে এসেছেন কিনা তাঁর খোঁজ খবর নেওয়া হচ্ছে। কারও জ্বর , কাশি বা শ্বাসকষ্ট আছে কিনা পরীক্ষা করা হচ্ছে।