নিজস্ব সংবাদদাতা: অপরিকল্পিত নগরায়ন আর লোভ ক্রমশ ধ্বংসের মুখে ঠেলে দিচ্ছে। বিশ্বের শ্রেষ্ঠ লবণাম্বু উদ্ভিদ বা ম্যানগ্রোভ অরন্যভূমি ক্রমশই বিপন্ন হচ্ছে। রয়েল বেঙ্গল টাইগার আর দানবীয় কুমিরের সহ অবস্থান বিশ্বের আর কোথাও দেখা মেলেনা। পশ্চাদপদের মানুষের বসতি এমন কি কলকাতাও আজ নিশ্চিহ্ন হয়ে যেত যদি সুন্দরবন না থাকত।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
বাংলাকে বাঁচাতে তাই সুন্দরবন বাঁচানো খুব জরুরি। বুধবার সুন্দরবন উন্নয়ন পর্ষদ উদ্যোগে মথুরাপুর এক নম্বর ব্লকের পরিচালনায় সুন্দরবন দিবসে উঠে আসল এসব আলোচনাই। প্রভাতফেরি, আলোচনা সভা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, চারাগাছ বিতরণ, এবং বসে আঁকো প্রতিযোগিতার মাধ্যমে এই অনুষ্ঠান পালিত হয়।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
উপস্থিত ছিলেন মথুরাপুর এক নম্বর ব্লকের মাননীয় সভাপতি শ্রীমতী শকুন্তলা হালদার , মথুরাপুর এক নম্বর ব্লকের মাননীয় সমষ্টি উন্নয়ন আধিকারিক মোহাম্মদ জামিল আক্তার,কৃষ্ণচন্দ্র পুর হাই স্কুলের প্রধান শিক্ষক শ্রী চন্দন কুমার মাইতি,জেলাপরিষদের সদস্য,শিক্ষক লক্ষণ মণ্ডল, সমিতির কর্মাধক্ষ গণ, পঞ্চায়েত সমিতির সদস্য ,আধিকারিকগণ, শিক্ষক, শিক্ষিকা, শিক্ষাকর্মী, ছাত্র ছাত্রীরা এবং আরও অনেকে।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
কৃষ্ণচন্দ্রপুর হাইস্কুলের প্রধান শ্রী চন্দন কুমার মাইতি জানান, সুন্দরবন সংলগ্ন সমস্ত স্কুলের ছাত্রছাত্রীদের সাধারন পাঠ্যর বাইরে সুন্দরবনের জৈব বৈচিত্র্যের ওপর বিশেষ পাঠ দেওয়া উচিৎ। তাহলে আগামী দিনে এরাই হতে পারে সুন্দরবনের প্রকৃত পাহারাদার। সুন্দরবন না বাঁচালে যে আগামীদিনে বাংলাও বাঁচবেনা এটা এদের চেয়ে ভাল কেউ বুঝবেনা।