বড়দিনে এভাবেই নোংরা হয়েছে সুবর্নরেখা |
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
মঙ্গলবার বড়দিন উপলক্ষ্যে ভিড় উপচে পড়েছিল গোপীবল্লভপুরের সুবর্ণরেখা নদীর চর ছাড়াও বিভিন্ন জায়গায়। গোপীবল্লভপুরের পিকনিক স্থলগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কুঠিঘাট এটি ঐতিহাসিক কারণে খ্যাত এখানে রয়েছে ইংরেজদের নীল কুঠি, আছে রামকৃষ্ণ আশ্রম,সিধু কানু বীরসা সেতু প্রভৃতি জায়গা।অন্যদিকে সুবর্ণরেখা নদীর চরে যেমন মহাপাল,টোপগেড়িয়া, ভট্টগোপালপুর সহ বিভিন্ন জায়গায় বড়দিন উপলক্ষে পিকনিকের ঢল নামে ।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
এরকমই একটি পর্যটন প্রিয় জায়গা ব্লকের ঝাড়খণ্ড এবং উড়িষ্যা লাগোয়া ঝিল্লি পাখিরালয়। নানা প্রজাতির পরিযায়ী পাখি এখানে হাজির হয় শীতের অতিথি হিসাবে। পিকনিকের পাশাপশি এটাও বড় পাওনা তাই বড়দিনে জমজমাট ভিড় হয় এখানেও। চলে পিকনিকও। সেই পিকনিক স্থলেই হানা দেন প্রবীর সরদার, আস্তিক মুখার্জির মতো গোপীবল্লভপুর ১ ব্লকের আধিকারিকরা।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
আধিকারিকরা জানিয়েছেন, ” ঝিল্লি পাখিরালয়ে পর্যটকদের অবগতির জন্য আগে থেকেই বোর্ড টাঙানো আছে ভেতরে কোন প্লাস্টিক এবং থার্মোকল ব্যবহার করা যাবে না। তারপরও আমরা গিয়ে দেখি পিকনিক স্পট গুলোতে চলছে দেদার থার্মোকল এর ব্যবহার।”
আছে নিষেধাজ্ঞা, মানে কে ? |
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
যদিও আধিকারিকদের পক্ষে সমস্ত জায়গায় এভাবে হানা দেওয়া সম্ভব হয়নি আর তারই সুযোগ নিয়ে বিভিন্ন জায়গায় চলেছে নিষিদ্ধ থার্মোকল আর প্লাস্টিকের ব্যবহার। সুবর্ণরেখার চর বরাবর এই নিষিদ্ধ বস্তু সকলের যথেচ্ছ ব্যবহার নোংরা ছড়িয়েছে দিনের শেষে।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
আধিকারিকদের বক্তব্য মানুষ নিজে থেকে সচেতন না হলে এ সমস্যা দুর করা সম্ভব নয়। তাঁদের আরও বক্তব্য যে সকল স্থানে পিকনিক হয় সেখানকার স্থানীয় মানুষদেরও এগিয়ে আসতে হবে স্থানীয় পরিবেশ রক্ষায়।