নতুন বছরেই রাজ্যের মাধ্যমিক উচ্চ মাধ্যমিক স্কুলের শিক্ষক শিক্ষিকাদের বেতন বাড়ছে। মোটামুটি ভাবে জানা যাচ্ছে বেশ ভালো হারেই বাড়ছে বেতন। যদিও বেশকিছু শিক্ষক সংগঠন একে ভালো বলতে রাজি নন। যাই হোক আপাতত রোপা রুল ২০১৯ অনুসারে পুণর্বিন্যস্ত বেতনক্রম পাওয়ার জন্য বেশকিছু নথি জমা করতে হবে শিক্ষক শিক্ষিকা ও অশিক্ষক কর্মচারিদের। কি সেই নথি সেটাই বরং দেখে নেওয়া যাক।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
আমরা জানতে পেরেছি দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার সংশ্লিষ্ট স্কুলগুলির প্রধান শিক্ষকদের নির্দেশিকা পাঠাল জেলা পরিদর্শকের (মাধ্যমিক শিক্ষাপর্ষদ) অফিস৷ নির্দেশিকা অনুযায়ী নথিগুলি আগামী বৃহস্পতিবারের মধ্যে নথিগুলি বাধ্যতামূলকভাবে জমা করতে হবে৷
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
শিক্ষক-শিক্ষিকাদের নতুন বেতন পুনর্বিবেচনার জন্য নির্দেশিকা অনুযায়ী প্রধান শিক্ষকদের যে সেগুলি হল- ১. প্রধান শিক্ষকের ফরওয়ার্ডিং৷ ২. ফরম্যাট অনুযায়ী চার কপি সংক্ষিপ্ত বিবৃতি৷ ৩. অপশন ফর্ম (সংযুক্ত ২)-এর চার কপি৷ ৪. প্রারম্ভিক বেতন বিন্যাস এর ফর্ম (সংযুক্ত ৩)-এর চারটি কপি৷ ৫. রোপা রুল ২০০৯-এর আইপিএফ স্টেটমেন্ট৷
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
৬. সমস্ত শিক্ষক ও অ-শিক্ষক কর্মচারীদের ১.১.১৬ তারিখ অথবা অপশনের তারিখ( প্রধান শিক্ষক দ্বারা যথাযথভাবে অনুমোদনপ্রাপ্ত) অনুযায়ী সিস্টেম জেনারেটেড (আইওএসএমএস থেকে) পে স্লিপ/ পে স্টেটমেন্ট৷ ৭. অ্যাপয়েনমেন্টের সমস্ত অ্যাপ্রুভাল কপি৷ ৮. ১৮ বছর কাজের বেনিফিট/হায়ার স্কেল(যদি থাকে)অ্যাপ্রুভাল কপি৷ ৯.২০০৯-এর পরে বেতন নির্ধারণের নির্দেশিকা(যদি থাকে)৷
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
মনে করা হচ্ছে এই একই নথি সমস্ত জেলাতেই লাগবে। তাই শিক্ষক শিক্ষিকারা এ সব নথি যথাযথ আছে কিনা দেখে নিন অথবা না থাকলে যোগাড় করে রাখুন। বিষয়টি নিয়ে স্কুলের প্রধান শিক্ষক ও সহকর্মীদের সঙ্গে পরামর্শও করে নিতে পারেন।