নিজস্ব সংবাদদাতা: ”বিধানসভা উপনির্বাচনে তৃনমূল জিতে আসতেই সমাজবিরোধীদের দাপট বাড়ছে, শুরু হয়ে গেছে খুন। দেখুন আপনারা কাকে জিতিয়ে আনলেন!”মঙ্গলবার এভাবেই তৃনমূলকে ব্যঙ্গ করলেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি। এদিন সকালে প্রাতঃভ্রমণের পর খড়গপুর স্টেশনের বোগদাতে একটি চায়ের আসরে মেদিনীপুরের সাংসদ আরও বলেন, খড়গপুরের যে ক্রিমিনালের বাড়ি লাগোয়া এলাকায় রবিবার গভীর রাতে খুনটা হল সেই ক্রিমিনালকে আমি বিধায়ক থাকা কালীন গত ৪বছরের দাঁত ফোটাতে দেয়নি। অথচ তৃনমূল খড়গপুর শহরের বিধানসভা জেতার পরেই মাত্র দেড় মাসের মধ্যেই খুন শুরু হয়ে গেল ? এর থেকেই বোঝা যায় তৃণমূল দলটা কি ?
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
ঘোষ এদিন আরও জানিয়েছেন পশ্চিমবঙ্গ জেহাদীদের স্বর্গরাজ্যে পরিনত হয়েছে। এখানকার উচ্চ শিক্ষার প্রতিষ্টান গুলিতে আজাদি চেয়ে শ্লোগান দেওয়া হয়। এরা রোহিঙ্গাদের, অনুপ্রবেশকারীদের গো ব্যাক বলেনা, গো ব্যাক বলে ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে।”
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
এর প্রত্যুত্তরে খড়গপুর শহরের সদ্য নির্বাচিত বিধায়ক প্রদীপ সরকার বলেন, ” উনি খড়গপুরের কিছুই বোঝেননা। রবিবার যে খুন হয়েছে সেটা একটা অরাজনৈতিক ঘটনা। দিলীপবাবু উত্তর দিন যে নির্বাচন চলাকালীন বিজেপির কোনও কর্মী আমাদের দ্বারা আক্রান্ত হয়েছেন কিনা ? জবাব দিন নির্বাচন প্রক্রিয়ায় গন্ডগোল করার জন্য কতজন বিজেপি কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে? উনি চায়ের আড্ডায় বসে আবোলতাবোল বকা ছাড়া আর কি করেছেন?”
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
এদিকে রবিবার রাতে রেলের আবাসনের খুন হয়ে যাওয়া ৬৪বছরের প্রাক্তন রেলকর্মী খুনের ঘটনায় মঙ্গলবার সকালেই ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন ফরেনসিক বিশেষজ্ঞরা। পুলিশের অনুমান খুনের সঙ্গে যুক্ত থাকা দুষ্কৃতি বা দুস্কৃতিকারীদের দলটি খুন হওয়া ব্যক্তির পরিচিত ছিল।