নিজস্ব সংবাদদাতা: শেষ বেলার প্রচারে অন্ততঃ একটা বিষয়ে এগিয়ে ছিল বাম-কংগ্রেস জোট আর সেটা হল যৌবনের উদ্দীপ্ত মিছিল। শনিবার বিকাল আড়াইটা থেকে প্রচারের নির্ঘণ্ট শেষ হওয়ার আগে অবধি গোলবাজার থেকে নিমপুরা, মালঞ্চ, খরিদা দেখেছে সেই যৌবন। না , যৌবন উদ্দীপ্ত সেই বাইক মিছিলের তারুণ্যের স্পন্দন বিজেপি বা তৃণমূলের মিছিলের সামনে আসেনি।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
আরও একটি বিষয় মানতেই হবে যে জোটের মিছিল একশ শতাংশই ছিল শহরের কর্মী সমর্থকদের নিয়ে সংঘঠিত। সেই জায়গায় বিজেপি এবং তৃণমূলের মিছিল শহরের বাইরের লোকেই সিংহভাগ দখল নিয়েছিল। দু’ দলই লোক এনেছে মেদিনীপুর , গড়বেতা, খড়গপুর গ্রামীন সহ আশেপাশের থানা এলাকাগুলি থেকে। সে তুলনায় জোটের মিছিলে ছিল খরিদা, মালঞ্চ, নিমপুরা , প্রেমবাজার , ইন্দা।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
সোমবার সেই যৌবনকেই বুথে বুথে বাজি রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ছাত্রপরিষদ ও যুব কংগ্রেস। ছাত্র পরিষদের জেলা সভাপতি উজ্জ্বল মুখার্জী জানিয়েছেন, ” আগামী কাল ২৭০টি বুথের ১৫০টিতেই আমাদের ছাত্রবন্ধুরা থাকছেন বাকি বুথ গুলোতে থাকছেন যুব বন্ধুরা। আমরা চাইছি ভোটাররা ভোট দিতে যাওয়ার আগে বুথে একজন তরুন যুবর মুখ দেখুন। যে যুবকদের ভবিষ্যৎ এই রাজ্য এবং দেশে অন্ধকারে ঢাকা।”
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
খড়গপুর যুব কংগ্রেসের শহর সভাপতি অমিত শর্মা বলেন, ‘ আমরা এই নির্বাচনকে নিছক একটা শহরের নির্বাচন হিসাবে দেখছিনা। দেখছি চপ আর পাকোড়া শিল্পের ভাঁওতা বাজির বিরুদ্ধে লড়াই হিসাবে। আর সে কারনেই এই নির্বাচনে আমরা প্রথম থেকেই সামনের সারিতে যুব বন্ধুদের রেখেছি। আগামী কালও থাকছে।