Homeএখন খবরতাজপুরে বন্দর গড়ছে রাজ্য, দিঘার বিশ্ব বানিজ্য সম্মেলন থেকে ঘোষনা মুখ্যমন্ত্রীর

তাজপুরে বন্দর গড়ছে রাজ্য, দিঘার বিশ্ব বানিজ্য সম্মেলন থেকে ঘোষনা মুখ্যমন্ত্রীর

নিজস্ব সংবাদদাতা: পুর্ব মেদিনীপুরের সমুদ্রতট তাজপুরের একটি বন্দর গড়তে চলেছে রাজ্য সরকার। দিঘায় বিশ্ববানিজ্য সম্মেলনের প্রথম দিনে এমনটাই ঘোষনা করলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জী।বুধবার দিঘায় বাণিজ্য সম্মেলনের প্রথম দিনেই সেই তাজপুর বন্দর নিয়েই দেশি-বিদেশী শিল্প ও বাণিজ্য প্রতিনিধিদের সামনে মুখ্যমন্ত্রী ঘোষনা করেন বাংলার শিল্প মানচিত্রে উল্লেখযোগ্য জায়গা নেবে এই বন্দর।এদিন তাজপুর বন্দরের সাইট অফিসের উদ্বোধন করলেন মুখ্যমন্ত্রী বাণিজ্য সম্মেলনের মঞ্চ থেকে।

(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
তাজপুর বন্দর নিয়ে দীর্ঘদিন টানাপোড়েন ছিল কেন্দ্র ও রাজ্যের মধ্যে।মমতা প্রথম থেকেই চাইছিলেন, কেন্দ্র টাকা না দিলে রাজ্য সরকার নিজেই ব্যয়ভার বহন করে বন্দর গড়ে তুলবে। শেষ পর্যন্ত মুখ্যমন্ত্রী নিজেই উদ্যোগ নিয়ে  ১৩ হাজার কোটি টাকার বন্দর প্রকল্প গড়ে তোলার কথা ঘোষণা করেন।

(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
প্রথম দিনের বাণিজ্য সম্মেলনের কয়েকটি প্রকল্পের মৌ-চুক্তি হয়েছে।এছাড়াও অম্বুজা শিল্প গোষ্ঠীর কর্নধার হর্ষ নেওটিয়া ঘোষণা করেন দিঘায় তাঁর পাঁচতারা হোটেল তৈরি করছেন। জানা গেছে অম্বুজা শিল্প গোষ্ঠীর প্রস্তাবিত ওই পাঁচতারা হোটেলে ১০০ টি ঘর থাকবে।এছাড়া ব্যাঙ্কোয়েট ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধাও থাকবে।এরকমই একটি হোটেল গড়ে তোলার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন শিল্পদ্যোগী নিত্যানন্দ কুন্ডু। তিনি  জানিয়েছেন, তাঁরাও চারতারা হোটেল তৈরি করবেন দিঘায়।

(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
এদিনের সম্মেলনে রাজ্য শিল্পোন্নয়ন নিগম, বিদ্যুৎ পর্ষদের সঙ্গে এদিন তিনটি মৌ-চুক্তি হল বিদেশী সংস্থার।এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল কলকাতা টেনারিজ এসোসিয়েশনের সঙ্গে ডাচ লগ্নি সংস্থার চুক্তি।
এদিন ‘বেঙ্গল বিজনেস কনক্লেভ দিঘা ২০১৯’-এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এসে বাংলাদেশের শিল্পমন্ত্রী নুরুল মহম্মদ বলেন,

(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
“মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জির নেতৃত্বে পশ্চিমবঙ্গ উন্নয়ন ও সম্ভাবনার দিকে এগিয়ে চলেছে।বাংলাদেশের স্বাধীনতায়
ভারতের পাশে দাঁড়ানো আমরা এখনও স্মরণ করি।আমাদের দেশের সাম্প্রতিক, অর্থনৈতিক অগ্রগতি ঘটেছে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে।আর্থিক বৃদ্ধির হার অনেক বেড়েছে।ভারত বাংলাদেশ বাণিজ্যিক সম্পর্ক আরও সুদৃঢ় হবে এই সম্মেলনের ফলে।” 

RELATED ARTICLES

Most Popular