নিজস্ব সংবাদদাতা: দেশে বাসীর সাথে পল্লা দিয়ে, জঙ্গলমহলেও পালিত হল ছট পূজা।ঝাড়গ্রাম শহরের পাশাপাশি নদী তীরবর্তী গ্রাম গুলিতে দেখা গেল পূর্ণার্থী দের ভীড়। কাঁসাই নদীর তীরে ধুমধাম করে চলছে ছট পুজো।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
অপরদিকে ঝাড়গ্রাম শহরের বাছুরডোবার পুটু চৌধুরির পুকুর এবং পুরাতন ঝাড়গ্রামের সাবিত্রী পুকুরে। দীপাবলির পরে এ বার ছট। মূলত বিহারী সম্প্রদায়ের উত্সব হলেও ইদানীং ছট উৎসব সামিল হতে দেখা যাচ্ছে বাঙালিদেরও। আর সূর্যদেবতার এই পুজোয় দেবতার উদ্দেশ্যে ডালা সাজিয়ে অর্ঘ্য দেওয়ার পালা।
কাঁসাই নদী ও পুকুর গুলিতে বিকেলে ও বৃহস্পতিবার ভোরে সূর্যের উদ্দেশ্যে অর্ঘ দেন ভক্তরা সেই জলাশয়গুলিতে ঘাট পরিষ্কার করে আলোকসজ্জায় সাজানো হয়েছে। প্রতি বছরের তুলনায় এবছর ঝাড়গ্রাম শহরের পুকুর গুলিতে প্রচুর সংখ্যায় ভক্তদের সমাগম হয়েছে।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
উপবাস করে থাকার পরে ছটের পুজো দেন মূলত মহিলারাই। বুধবার সন্ধ্যায় সূর্যাস্তের সময়ে পুকুর বা নদীতে নেমে ডালা সাজিয়ে সূর্যের উদ্দেশ্যে অর্ঘ দেওয়ার প্রথা।এই সময়ের অর্ঘকে বলা হয় প্রথম অর্ঘ্য। সেই ডালা নিয়ে বাড়িতে এসে শুদ্ধভাবে রাতভর রেখে পরেরদিন ভোরে সূর্য ওঠার সময়ে সেই ডালা নিয়ে অর্ঘ্য দেওয়া হয়। এই অর্ঘ্যকে বলা হয় দ্বিতীয় অর্ঘ্য। মূলত বিভিন্ন প্রকার ফল ও পুজোর সামগ্রী দিয়ে সাজানো হয় এই ডালা।