ভাষা শহিদদের উদ্দেশ্যে অর্ধ নমিত পতাকায় আর ফুলে সেজেছে শহিদ মিনার |
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
তবুও ২১ ফেব্রুয়ারি আলাদা করে বাংলদেশের, বৃহত্তর বাঙালির। মাতৃভাষাকে ঘিরে সব চেয়ে বড় উৎসব , বড় উদ্দীপনা বাংলাদেশের ঢাকা শহরে। ২০শে ফেব্রুয়ারি থেকেই ঢাকার রাজপথের দখল নিয়েছেন পড়ুয়া , অধ্যাপক , লেখক শিল্পী সাহিত্যিক গবেষকরা। আর সেই কারনে বুধবার থেকেই শহীদ মিনার চত্বরে চার স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন ডিএমপি কমিশনার মোহা. শফিকুল ইসলাম। বুধবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের সার্বিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান তিনি।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
কমিশনার বলেন, শহীদ মিনারের বেদী কেন্দ্রীক প্রথম স্তর, শহীদ মিনারের বাইরে দ্বিতীয় স্তর, দোয়েল চত্বর-শাহবাগ-নীলক্ষেত-পলাশী-বকশীবাজার কেন্দ্রীক তৃতীয় স্তর ও এর বাইরে আরেক স্তর। এর মাধ্যমে শহীদ মিনারকে ঘিরে মোট চার স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকবে।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
ডিএমপি কমিশনার বলেন, অমর একুশে ফেব্রুয়ারি উপলক্ষে ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা ও ডাইভারশন ব্যবস্থার মধ্যে রয়েছে, একুশে ফেব্রুয়ারি উপলক্ষে যানবাহন নিয়ন্ত্রণে নির্দিষ্ট স্থানে ব্যানার, দিক নির্দেশক সাইনবোর্ড স্থাপন করা এবং ডাইভারশন ব্যবস্থা।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
নিরাপত্তার বিষয়ে শফিকুল ইসলাম বলেন, ২০ ফেব্রুয়ারি রাতে শহীদ মিনারের পুরো এলাকা ডগ স্কোয়াড দিয়ে সুইপিং করা হবে। শহীদ মিনারের চারপাশে ডিএমপির ওয়াচ টাওয়ার থাকবে, যেখান থেকে সার্বক্ষণিক পুরো পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করা হবে। ২০ ফেব্রুয়ারি রাত ৮টার পর বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় বহিরাগত গাড়ি প্রবেশ বন্ধ থাকবে।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
এদিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক এ কে এম গোলাম রব্বানী জানিয়েছেন, এদিন বিএনসিসি রোভার রেঞ্জার্স মিলিয়ে মোট ৯শ স্বেচ্ছাসেবক পুরো বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকবে। এ পুরো নিরাপত্তার বিষয় তদারকি করবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রক্টরিয়াল টিম।